"মি টু"
"বড়ো সাইজ হলেই রস বেশি হয় না।ছোটো গুলো বেশি রসালো হয় অনেক সময়"।ঘর্মাক্ত,পর্ণার ক্লান্ত জবাবে হেসে ওঠে মিশি কালো দেঁতো হাসি লোকটা।
আপেল।
৬০/-টাকা হাফ ছোটো ৪০/- অতএব রাস্তা পেরিয়ে এপারে পর্ণা।গোল লাল ছোটো ছোটো ।কিনে ফেলে হাফ।মাঝে কালো জলভরা কাদাটে খন্দ।H2O.
হাফ গেরস্থ পর্ণার হঠাত মনে পড়ে মূর্তি নদীর কথা।স্বচ্ছতোয়া।ওপারে গভীর অরণ্য।
ওপারে মুখ্যমন্ত্রীর হাসিমুখ সহ সুলভ শৌচালয়।পেরিয়ে পর্ণা টু বি এইচ কে ফ্ল্যাটে।
টেবিলে কাচের বোলে যত্নে রাখে।পাশে কলা।কাঁঠালি।এখন নরম।
এফ এম অন করে ছাল ছাড়ায়।শায়া আর অন্তর্বাস ঝুলে পড়ে রডে। শাওয়ারের জল পড়ে।মনে ভয় কী যেন।
গুন গুন গান।পর্ণার বস আদিত্য রাতে আসবে।
এবাড়িটা শান্ত।কেউ বোধহয় থাকে না।ওরা পাশাপাশি বসে আছে।ওরা জন্মেছে অন্যের খাদ্য হবে বলে।সেই দূর দূরান্তের পাহাড় থেকে সমতলে আসতে অনেকে হাত দিয়ে়ছে।নেড়েচেড়ে....... ওরা এজন্যই।পাশে যারা তারা অন্য গাছের,শেষ পর্যন্ত অবশ্য একই পরিণতি।
কলাগুলো একটু চাপে আছে।তারা এসে পরায়।
এখন আর নগ্ন নেই মেয়েছেলেটা।ভুর ভুরে গন্ধ,স্বচ্ছ নাইটি।সুরেলা বেল বাজতেই লম্বা চওড়া পুরুষ।
ওরা চেয়ে আছে।কী হয়! ঠোঁটে হাল্কা চুম্বন।এগিয়ে আসছে সুঠাম লোকটা।
দাঁত বসিয়ে দিয়েছে নিটোল শরীরে।
লাল টুকটুকে আপেলের গায়ে।
মেয়েটা আরষ্ট।
বোধহয় প্রথম।লোকটি আপেলে কামড় মেয়েটা নার্ভাস।নানা কথা বলছে।অপ্রাসঙ্গিক।অফিসের কথাও।লোকটি ঘুরে ঘুরে দেখছে ঘর।রান্নাঘরের থেকে সুবাস ফলের গন্ধ ছাপিয়ে মসলার।
আপেল সতর্ক।কলা একটু শক্ত হয়।রাত বাড়ছে।ক্রমশ বাইরের আওয়াজ কমছে।রাস্তায় মিটমিট আলো।একটা মথ উড়ছে।এ দেওয়াল থেকে সে দেওয়াল।হঠাত বোলের ভেতর।একেবারে গায়ে।গা ঘিন ঘিন।
মেয়েটা সরতে চাইছে।পিছোচ্ছে।জড়িয়ে ধরবে এবার।মেয়েটা এতটা জানে না।এদের মতো জেনে শুনে আসেনি।এতটা ভাবেনি।
ওরাও ছোটোবেলার হিমেল হাওয়ায় অন্য ভেবেছিলো।
মেয়েছুটে যাচ্ছে রান্না ঘরে।খাবার।সুগন্ধ।
একটা মাত্র চাকরী একটু বেশি মাইনে একটু ভালো থাকা......সবুজ পাতার আবরণে ছায়াবৃতা.......থাকা হয়নি ওদের।বৃন্ত থেকে উত্পাটিত টুকটুকে ......মেয়েটা প্রতিবাদ করছে মেয়েটা সমর্পণ করছে কঠিন প্রত্যেঙ্গের কাছে,
ছাপিয়ে যাচ্ছে আর্তনাদ।"না আআআ..."
দরজাটা খোলা আছে।এখন মধ্যরাত। বিছানায় কান্না,এলোকেশ পরাজয়ের চিহ্ন।
এক কোণে পড়ে আছে আধখাওয়া এঁটো আপেলটা।
_________________
।
"বড়ো সাইজ হলেই রস বেশি হয় না।ছোটো গুলো বেশি রসালো হয় অনেক সময়"।ঘর্মাক্ত,পর্ণার ক্লান্ত জবাবে হেসে ওঠে মিশি কালো দেঁতো হাসি লোকটা।
আপেল।
৬০/-টাকা হাফ ছোটো ৪০/- অতএব রাস্তা পেরিয়ে এপারে পর্ণা।গোল লাল ছোটো ছোটো ।কিনে ফেলে হাফ।মাঝে কালো জলভরা কাদাটে খন্দ।H2O.
হাফ গেরস্থ পর্ণার হঠাত মনে পড়ে মূর্তি নদীর কথা।স্বচ্ছতোয়া।ওপারে গভীর অরণ্য।
ওপারে মুখ্যমন্ত্রীর হাসিমুখ সহ সুলভ শৌচালয়।পেরিয়ে পর্ণা টু বি এইচ কে ফ্ল্যাটে।
টেবিলে কাচের বোলে যত্নে রাখে।পাশে কলা।কাঁঠালি।এখন নরম।
এফ এম অন করে ছাল ছাড়ায়।শায়া আর অন্তর্বাস ঝুলে পড়ে রডে। শাওয়ারের জল পড়ে।মনে ভয় কী যেন।
গুন গুন গান।পর্ণার বস আদিত্য রাতে আসবে।
এবাড়িটা শান্ত।কেউ বোধহয় থাকে না।ওরা পাশাপাশি বসে আছে।ওরা জন্মেছে অন্যের খাদ্য হবে বলে।সেই দূর দূরান্তের পাহাড় থেকে সমতলে আসতে অনেকে হাত দিয়ে়ছে।নেড়েচেড়ে....... ওরা এজন্যই।পাশে যারা তারা অন্য গাছের,শেষ পর্যন্ত অবশ্য একই পরিণতি।
কলাগুলো একটু চাপে আছে।তারা এসে পরায়।
এখন আর নগ্ন নেই মেয়েছেলেটা।ভুর ভুরে গন্ধ,স্বচ্ছ নাইটি।সুরেলা বেল বাজতেই লম্বা চওড়া পুরুষ।
ওরা চেয়ে আছে।কী হয়! ঠোঁটে হাল্কা চুম্বন।এগিয়ে আসছে সুঠাম লোকটা।
দাঁত বসিয়ে দিয়েছে নিটোল শরীরে।
লাল টুকটুকে আপেলের গায়ে।
মেয়েটা আরষ্ট।
বোধহয় প্রথম।লোকটি আপেলে কামড় মেয়েটা নার্ভাস।নানা কথা বলছে।অপ্রাসঙ্গিক।অফিসের কথাও।লোকটি ঘুরে ঘুরে দেখছে ঘর।রান্নাঘরের থেকে সুবাস ফলের গন্ধ ছাপিয়ে মসলার।
আপেল সতর্ক।কলা একটু শক্ত হয়।রাত বাড়ছে।ক্রমশ বাইরের আওয়াজ কমছে।রাস্তায় মিটমিট আলো।একটা মথ উড়ছে।এ দেওয়াল থেকে সে দেওয়াল।হঠাত বোলের ভেতর।একেবারে গায়ে।গা ঘিন ঘিন।
মেয়েটা সরতে চাইছে।পিছোচ্ছে।জড়িয়ে ধরবে এবার।মেয়েটা এতটা জানে না।এদের মতো জেনে শুনে আসেনি।এতটা ভাবেনি।
ওরাও ছোটোবেলার হিমেল হাওয়ায় অন্য ভেবেছিলো।
মেয়েছুটে যাচ্ছে রান্না ঘরে।খাবার।সুগন্ধ।
একটা মাত্র চাকরী একটু বেশি মাইনে একটু ভালো থাকা......সবুজ পাতার আবরণে ছায়াবৃতা.......থাকা হয়নি ওদের।বৃন্ত থেকে উত্পাটিত টুকটুকে ......মেয়েটা প্রতিবাদ করছে মেয়েটা সমর্পণ করছে কঠিন প্রত্যেঙ্গের কাছে,
ছাপিয়ে যাচ্ছে আর্তনাদ।"না আআআ..."
দরজাটা খোলা আছে।এখন মধ্যরাত। বিছানায় কান্না,এলোকেশ পরাজয়ের চিহ্ন।
এক কোণে পড়ে আছে আধখাওয়া এঁটো আপেলটা।
_________________
।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন