অসৎযাপন ও সন্ধিকথা
অপরিচিত মুখের তুলনায় পরিচিত মুখোশের সাথে
ভাবের আদান প্রদানে আমরা বেশী স্বচ্ছন্দ।
আসলে তেমন করে সত্যি শুনতে আমরা কেউই চাই না,
আসলে তেমন মত সৎ আমরা কেউই নই;
আদর্শ এবং নিরাদর্শের মধ্যে উচ্চতার ফারাক অনুভূতি গ্রাহ্য বিষয়,
প্রতিটি সত্যি কোন না কোন পূর্ব নির্ধারিত ম্যানিফেস্টোর অংশ..
যা একসময় গ্রহণযোগ্য ছিল না; ব্যস এটুকুই বাস্তব।
একথা যতটা ভরসার ঠিক ততটাই ভয়ের,
ধর্ম, ভাষা, শ্রেণীসত্ত্বা.. ইত্যাদি সকল গোয়াল ঘরে,
বেড়ে উঠছি আমরা.. অজ্ঞতার সুযোগে মুছে ফেলা হচ্ছে অস্তিত্ব;
ইতিহাসের পাতায় দেখো - কাল আর মধ্যবিত্তকে খুঁজে পাবে না।
শেষমেশ লাশকাটা ঘরে যখন অচেনা মুখের ভিড়ে কোনও একজন তুমি
দেখো পরিচিত মুখোশেরা দালালী বুঝে নিচ্ছে তোমার কবরের
তবে তাতে কি !
আসলে তেমন মত সৎ তো আমরা কেউই নই,
তেমন করে সত্যি শুনতেও আমরা কেউই চাই না,
অপরিচিত মুখের তুলনায় পরিচিত মুখোশের সাথে
ভাবের আদান প্রদানে আমরা বেশী স্বচ্ছন্দ।
সুখ অসুখ তত্ত্বকথন
আমি তত সত্যি মিথ্যে বুঝি না,
আমি তেমন অংক ভূগোল জানি না,
ইতিহাসের পৃষ্ঠায় নেরোর গল্প লেখা হয়
যখন সুরবাহারের মূর্ছনাতে চাপা পড়ে
জ্বলন্ত শহরের আর্তনাদ -
আমি পাতা উল্টে দায় দায়িত্ব পালাই।
ধর্ষিতা যে মেয়েটার গায়ে দুশ্চরিত্রের ট্যাটু এঁকে দিয়েছে দুষ্টু ছেলেরা -
সে আমার আত্মীয় নয়,
তাই আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি - স্বপ্ন গড়ি রাজার মহল বাঁধার।
অবাক হলে! কেনো? নষ্ট মেয়ের ভালো থাকতে মানা বুঝি?
আমার কোন আর্জি তো সেদিন কোন ডাকহরকরা বয়ে নিয়ে যায় নি,
মাঝ আকাশে গুলি করে মেরেছিলে আমার কবুতরগুলোকে -
বলেছিল নষ্টদের আর্তনাদ বলে কিছু হয় না সবটাই শিৎকার।
আমিও তাই আর কালবৈশাখী খুঁজি না,
প্রেম কারবারে সবাই মিঠি সুপারী খোঁজে...
কেউ কেউ মনে ধরে গেলে দিন কতক মরার কথা মনে হয় না,
সে ফিরে এলে মাঝরাতে আমায় চৈত্র দুপুরের কাঁচা পাকা বুকের ছায়া জড়িয়ে ধরে,
সুখ... শরীর ছুঁলে বড় অবাধ্য সংক্রমণ.. চোখ বুজে আসে আমার সুখে
আমি সুখী হব...আমি সুখী.. আমি.. আমি..
হঠাৎ মোহভঙ্গ হয় পাওনা গন্ডা হিসেবে;
মনে পড়ে যায় আমি নষ্ট মেয়ে - আমার অসুখ বেচাই কাজ,
তাই আবার ঘুমিয়ে পড়ি - স্বপ্ন গড়ি রাজার মহল বাঁধার।
অপরিচিত মুখের তুলনায় পরিচিত মুখোশের সাথে
ভাবের আদান প্রদানে আমরা বেশী স্বচ্ছন্দ।
আসলে তেমন করে সত্যি শুনতে আমরা কেউই চাই না,
আসলে তেমন মত সৎ আমরা কেউই নই;
আদর্শ এবং নিরাদর্শের মধ্যে উচ্চতার ফারাক অনুভূতি গ্রাহ্য বিষয়,
প্রতিটি সত্যি কোন না কোন পূর্ব নির্ধারিত ম্যানিফেস্টোর অংশ..
যা একসময় গ্রহণযোগ্য ছিল না; ব্যস এটুকুই বাস্তব।
একথা যতটা ভরসার ঠিক ততটাই ভয়ের,
ধর্ম, ভাষা, শ্রেণীসত্ত্বা.. ইত্যাদি সকল গোয়াল ঘরে,
বেড়ে উঠছি আমরা.. অজ্ঞতার সুযোগে মুছে ফেলা হচ্ছে অস্তিত্ব;
ইতিহাসের পাতায় দেখো - কাল আর মধ্যবিত্তকে খুঁজে পাবে না।
শেষমেশ লাশকাটা ঘরে যখন অচেনা মুখের ভিড়ে কোনও একজন তুমি
দেখো পরিচিত মুখোশেরা দালালী বুঝে নিচ্ছে তোমার কবরের
তবে তাতে কি !
আসলে তেমন মত সৎ তো আমরা কেউই নই,
তেমন করে সত্যি শুনতেও আমরা কেউই চাই না,
অপরিচিত মুখের তুলনায় পরিচিত মুখোশের সাথে
ভাবের আদান প্রদানে আমরা বেশী স্বচ্ছন্দ।
সুখ অসুখ তত্ত্বকথন
আমি তত সত্যি মিথ্যে বুঝি না,
আমি তেমন অংক ভূগোল জানি না,
ইতিহাসের পৃষ্ঠায় নেরোর গল্প লেখা হয়
যখন সুরবাহারের মূর্ছনাতে চাপা পড়ে
জ্বলন্ত শহরের আর্তনাদ -
আমি পাতা উল্টে দায় দায়িত্ব পালাই।
ধর্ষিতা যে মেয়েটার গায়ে দুশ্চরিত্রের ট্যাটু এঁকে দিয়েছে দুষ্টু ছেলেরা -
সে আমার আত্মীয় নয়,
তাই আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি - স্বপ্ন গড়ি রাজার মহল বাঁধার।
অবাক হলে! কেনো? নষ্ট মেয়ের ভালো থাকতে মানা বুঝি?
আমার কোন আর্জি তো সেদিন কোন ডাকহরকরা বয়ে নিয়ে যায় নি,
মাঝ আকাশে গুলি করে মেরেছিলে আমার কবুতরগুলোকে -
বলেছিল নষ্টদের আর্তনাদ বলে কিছু হয় না সবটাই শিৎকার।
আমিও তাই আর কালবৈশাখী খুঁজি না,
প্রেম কারবারে সবাই মিঠি সুপারী খোঁজে...
কেউ কেউ মনে ধরে গেলে দিন কতক মরার কথা মনে হয় না,
সে ফিরে এলে মাঝরাতে আমায় চৈত্র দুপুরের কাঁচা পাকা বুকের ছায়া জড়িয়ে ধরে,
সুখ... শরীর ছুঁলে বড় অবাধ্য সংক্রমণ.. চোখ বুজে আসে আমার সুখে
আমি সুখী হব...আমি সুখী.. আমি.. আমি..
হঠাৎ মোহভঙ্গ হয় পাওনা গন্ডা হিসেবে;
মনে পড়ে যায় আমি নষ্ট মেয়ে - আমার অসুখ বেচাই কাজ,
তাই আবার ঘুমিয়ে পড়ি - স্বপ্ন গড়ি রাজার মহল বাঁধার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন